আপনারা হয়তো জেনে থাকবেন, সিএমএস এর পূর্ণরুপ হচ্ছে কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (CMS = Content Management System)। টেকনিক্যাল সংজ্ঞা অনুসারে সেই সকল সফটওয়্যার কে আমরা সিএমএস বলে থাকি যা দ্বারা একটি ওয়েবসাইটের বিভিন্ন কন্টেন্ট (অডিও, ভিডিও, ইমেজ, টেক্সট বা অনেক কিছুই হতে পারে) ম্যানেজ করা সম্ভব।
সাধারণ ভাষায় বলতে গেলে, সিএমএস হচ্ছে এমন একটি সিস্টেম যা ব্যবহার করে, আপনি কোডিং বা প্রোগ্রামিং ছাড়াই যেকোনো ধরণের ব্লগ, ই-কমার্স বা ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন। এর জন্য আপনার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে বিশদ জ্ঞান না থাকলেও চলবে। তবে আপনার যদি টুকটাক ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে ধারণা থাকে, তাহলে আপনি সিএমএস ব্যবহার করে অসাধারণ ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন।
কোডিং ছাড়াই অসম্ভব ফিচার সমৃদ্ধ ওয়েবসাইট বর্তমানে খুব সহজেই সিএমএস দিয়ে তৈরী করা যায়, তাই এর ব্যবহার প্রতিনিয়ত বেড়েই চলছে। সর্বাধিক ব্যবহৃত, ওপেন সোর্স ও বিনামুল্যে পাওয়া যায় এমন ৫টি সিএমএস সম্পর্কে জানা যাক।
মুডল সিএমএস একটি লার্নিং ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার। যা ফ্রি এবং ওপেন সোর্স সফটওয়্যার হিসেবে GPL v3 লাইসেন্সের অধীনে বিতরন করা হয়। সারা বিশ্বে বিভিন্ন ইউনিভার্সিটি, স্কুল, সহ বিভিন্ন সেক্টরে অনলাইন ক্লাস, ই-লার্নিং, ফ্লিপড ক্লাসরুম সহ বিভিন্ন শিক্ষামুলক কাজে মুডল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বর্তমান পরিস্থিতিতে ই-লার্নিং এর চাহিদা তুঙ্গে। এবং পরবর্তী বিশ্বেও ই-লার্নিং এর চাহিদা আরো বেড়ে যাবে বলাই যায়। এই ক্যাটাগরিতে মুডলের কথা বলা সময়ের চাহিদা বলা যায়।
অনলাইন কোর্স সহ বিভিন্ন অনলাইন লার্নিং সহজ করার লক্ষে Martin Dougiamas নামক একজন ডেভেলপার এটির ডেভেলপমেন্ট শুরু করেন। ২০০২ সালের আগষ্টের ২০ তারিখে এটি প্রথম রিলিজ হয়। বর্তমানে Moodle HQ নামক একটি অস্ট্রেলিয়ান কোম্পানীর নেতৃত্বে ৫০ জন ডেভেলপারের সাহায্যে এটির ডেভেলপমেন্ট চলমান রয়েছে। মুডলকে আর্থিকভাবে সহায়তা করার জন্য সারা বিশ্বে রয়েছে ৪৮ টি পার্টনার কোম্পানী।
২০১৯ সালের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী ইউরোপ, লাতিন আমেরিকা ও ওসিয়ানিয়া তে ৫০% ই-লার্নিং এ মুডলের দখল রয়েছে।অন্যান্য ওপেন সোর্স সিএমএস এর মতোই মুডলকে আপনি আপনার সার্ভারে বিনামুল্যে ইন্সটল করতে পারবেন। তবে তাদের কাছ থেকে সার্ভার সহ সার্ভিস গ্রহনের জন্য ৮০ ডলার থেকে ১০০০ ডলার পর্যন্ত খরচ করতে হতে পারে।
ঘোস্ট একটি ফ্রি ও ওপেন সোর্স ব্লগিং প্ল্যাটফরম যা Node JS (জাভাস্ক্রিপ্টের একটি ফ্রেমওয়ার্ক) ব্যবহার করে তৈরী করা হয়েছে। এটি MIT লাইসেন্সের আন্ডারে বিনামুল্যে বিতরন করা হয়। এটি ডিজাইন করা হয়েছে ব্লগিং এবং অনলাইন পাব্লিশিং কে সহজতর করার জন্য।
২০১২ সালে ঘোস্ট এর ফাউন্ডার John O’Nolan একটি ব্লগপোষ্টে ঘোষ্ট প্লাটফরমের আইডিয়া প্রকাশ করেন। জেনে রাখা ভালো যে, John O’Nolan একদা ওয়ার্ডপ্রেসের ইউজার ইন্টারফেস টিমের সহকারি পরিচালক ছিলেন। তিনি অন্যান্য সিএমএস সফটওয়্যার ব্যবহারের জটিলতা দেখে নিজে একটি সহজ কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার তৈরীর সিদ্ধান্ত নেন।
সেই সিদ্ধান্ত থেকেই ২০১৩ সালের ২৯ এপ্রিল ঘোষ্টের একটি ভিডিও প্রোটোটাইপ এর মাধ্যমে তিনি কিকস্টার্টার এ একটি ক্রাউডফান্ডিং ক্যাম্পেইন শুরু করেন। যার টার্গেট ছিলো ২৫,০০০ ইউরো যোগাড় করা। উক্ত অর্থ মাত্র ১১ ঘন্টায় কিকস্টার্টারে চলে এসেছিলো। ২৯ দিনের ক্যাম্পেইনে তিনি সর্বমোট ১৯৬,৩৬২ ইউরো পান।
২০১৩ সালের ১৯ সেপ্টেম্বর ঘোষ্টের প্রথম পাব্লিক ভার্শন রিলিজ পায় যার নামকরন করা হয়েছিলো Kerouac । ২০১৩ সালের ১৪ অক্টোবরে গিটহাবের মাধ্যমে ঘোষ্টের সোর্স কোড সর্ব সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।
Tinder, DigitalOcean, DuckDuckGo, Mozilla, Airtable, Revolut অনেক সুপরিচিত কোম্পানী ব্লগিং এর জন্য ঘোস্ট ব্যবহার করে থাকে।
ঘোষ্ট ডাউনলোড করে আপনি আপনার সার্ভারে এটিকে ইন্সটল করতে পারবেন, তারজন্য আপনাকে কোন খরচ করতে হবে না। তবে আপনি যদি ঘোষ্টের কাছ থেকে হোস্টিং সহ তাদের সার্ভিস গ্রহণ করতে চান তাহলে আপনাকে প্রতিমাসে ২৯ ডলার হতে – ১৯৯ ডলার পর্যন্ত খরচ করতে হবে।
ম্যাজেন্টো একটি ওপেন সোর্স ই-কমার্স প্ল্যাটফরম যা PHP প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ দিয়ে তৈরী। ম্যাজেন্টো ই-কমার্স প্ল্যাটফরম হিসেবে অনেকটুকুই সুপরিচিত। এটি ওপেন সফটওয়্যার v3.0 লাইসেন্সের আন্ডারে বিনামুল্যে বিতরন করা হচ্ছে। বর্তমানে সিএমএস সফটওয়্যারের মোট মার্কেট শেয়ারের ১.৩% ম্যাজেন্টোর দখলে রয়েছে।
ক্যালিফোর্নিয়ার একটি প্রাইভেট কোম্পানীর হেডকোয়ার্টারে Roby Rubin এর নেতৃত্বে এবং কিছু সেচ্ছাসেবীর সাহায্যে ৩১ আগষ্ট, ২০০৭ সালে ম্যাজেন্টোর ডেভেলপমেন্ট অফিশিয়ালি শুরু হয়। তখন এটির প্রথম বেটা ভার্শন রিলিজ পেয়েছিলো। ২০১১ সালের ফেব্রুয়ারীতে ইবে (eBay) ম্যাজেন্টোর ৪৯% শেয়ার কিনে এটিতে ইনভেস্ট করা শুরু করে।
তখনও এটির লিডার হিসেবে ছিলেন Roby Rubin এবং তার সাথে ছিলেন Yoav Kutner । ইবে ম্যাজেন্টোতে যোগদানের পর থেকে অনেক কিছুই পরিবর্তন আসে। যা Yoav Kutner মেনে নিতে না পেরে ২০১২ সালের এপ্রিল মাসে তিনি ম্যাজেন্টো ছেড়ে চলে যান।
পরবর্তিতে এটি Permia নামক একটি কোম্পানীর কাছে বিক্রি হয়ে যায়। ২০১৮ সালে Permia এর কাছ থেকে Adobe মাজেন্টোকে কিনে নেয়। যার মুল্য ছিলো ১.৬৮ বিলিয়ন ডলার। এডবি তাদের Adobe Experience ক্লাউডের সাথে এটিকে সংযুক্ত করে। বর্তমানে এডবির পরিচালনায় ম্যাজেন্টো একটি ওপেন সোর্স সফটওয়্যার হিসেবেই রয়েছে।
Land Rover, Cox & Cox, Timex, Sigma Beauty এর মত ই-কমার্স প্ল্যাটফরম ম্যাজেন্টো ব্যবহার করে থাকে।Magneto ওপেন সোর্স হলেও এর সার্ভিস সমুহ গ্রহণ করার জন্য আপনাকে প্রতিমাসে প্রায় ২ হাজার ডলার খরচ করতে হবে। আপনি চাইলে তাদের কাছ থেকে ফ্রি ট্রায়াল নিতে পারবেন।
ড্রুপাল একটি ওপেন সোর্স ও ফ্রি কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সফটওয়্যার / ফ্রেমওয়ার্ক। এটি ডেভেলপ করা হয়েছে PHP দ্বারা এবং বিতরন করা হয় GPL v2 লাইসেন্সের আন্ডারে। বিশ্বজুড়ে সকল ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রায় ২.৩% ওয়েবসাইটে ড্রুপালের ফ্রেমওয়ার্ক ব্যাক-এন্ড হিসেবে ব্যবহার করা হয়। ড্রুপাল কাস্টোমাইজেশন সুবিধার জন্য বিখ্যাত। যার কারনে ওয়েবসাইটের জন্য সুইস আর্মি নাইফ (Swiss Army knife for websites) বলা হয়ে থাকে। বর্তমানে সিএমএস এর মোট মার্কেট শেয়ারের ২.৭% ড্রুপালের দখলে রয়েছে।
Drupal শব্দটি একটি ডাচ শব্দ Druppel এর প্রতিরুপ। যার ইংরেজী অর্থ হচ্ছে Drop (as in a water droplet) বা বাংলায় পানির ফোটা। নাম টি দেওয়ার পিছে কারন হলো, drop.org নামক একটি ওয়েবসাইটের কোড ড্রুপালে দেওয়া হয়েছিলো।
২০০১ সালে Dries Buytaert নামক একজন ডেভেলপার ড্রুপাল ওপেন সোর্স প্রজেক্ট হিসেবে পরিচয় করান। এটি পরিচিতি লাভ করে ২০০৩ সালে ইউ.এস ডেমক্রেটিক পার্টির Howard Dean নামক একজন প্রার্থী প্রাথমিক প্রচারণার জন্য DeanSpace নামক একটি ওয়েবসাইট তৈরী করেন যা ড্রুপাল দ্বারা তৈরী করা হয়েছিলো।
২০১৪ সালের এক তথ্য মতে জুলাই ২০০৭ হতে জুন ২০০৮ পর্যন্ত ড্রুপাল প্রায় ১৪ লক্ষ বার ডাউনলোড করা হয়। যা আগের বছরের ১২৫% বেশি ছিলো। ২০১৫ সালে ড্রুপালের সর্বশেষ ভার্শন রিলিজ হয় যার ভার্শন ৮.০.০ ড্রুপাল ৯ এর ডেভলপমেন্ট শুরু হয়েছে, আশা করা যায় ২০২০ সালের জুনে রিলিজ পাবে।
NASA, ABS-CBN News, The Australian Government, Tesla সহ অনেকেই ড্রুপাল ব্যবহার করে থাকেন।
জুমলা একটি ফ্রি ওপেন সোর্স কন্টেন্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম যা PHP দ্বারা ডেভেলপ করা হয়েছে। এটি জিপিএল ২ লাইসেন্স এর আন্ডারে বিতরণ করা হয়। সিএমএস জগতে প্রায় ৪.১% দখল রয়েছে জুমলার।
২০০৫ সালের ১৭ আগষ্ট Miro Internationla Pvt. Ltd. নামক একটি অলাভজনক সংস্থার তৈরী Mambo নামক একটি সিএমএস সফটওয়্যার কে বেজ করে তৈরী করা হয় জুমলা। পরবর্তীতে জুমলা সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করার জন্য জুমলা ডেভেলপার গণ মিলে একটি ওয়েবসাইট তৈরী করেন OpenSourceMattrers.com (OSM)।
জুমলাতে ৮,০০০ এর উপর ফ্রি এবং পেইড এক্সটেনশন আছে যা আপনাকে আপনার ওয়েব পেজ ম্যানেজমেন্টে সহায়তা করবে। অন্যান্য ওপেন সোর্স সিএমএস এর মতো জুমলা আপনার ব্যক্তিগত ওয়েবসাইটে ব্যবহার করার জন্য কোন খরচ করতে হবে না। তবে তাদের কাছ থেকে হোস্টিং সহ সার্ভিস কেনার জন্য প্রতিমাসে ৯৯ ডলার থেকে শুরু করে ৩৯৯ ডলার পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
Harvard University (the graduate school of arts and science), IKEA, Linux.com, The Fashion Spot সহ আরো অনেকেই নিজের ওয়েবসাইটে জুমলা ব্যবহার করেন।
ওয়ার্ডপ্রেস একটি ফ্রি ও ওপেন সোর্স সিএমএস সফটওয়্যার। যাতে প্রধান প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ হিসেবে PHP এবং ডাটাবেজের জন্য MySQL এবং MariaDB ব্যবহার করা হয়েছে। এটি GPL v2 লাইসেন্সের আন্ডারে বিতরন করা হয়। এটি বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত সিএমএস সফটওয়্যার।
ওয়ার্ডপ্রেস এতোই ব্যবহার হয় যে সিএমএস সেক্টরে এটির ব্যবহার প্রায় ৬৩.৩%। এছাড়াও সর্বমোট ওয়েবসাইটের মধ্যে ৩৬.৩% ওয়েবসাইটই ওয়ার্ডপ্রেস দ্বারা তৈরী। আপনি এই লেখাটি পড়ছেন, তা কিন্তু ওয়ার্ডপ্রেসের কল্যানে। এই ওয়েবসাইটের পিছনে রয়েছে ওয়ার্ডপ্রেসের অবদান। ওয়েবের সিংহভাগ দখল করে থাকা ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে চলুন আরো কিছু জেনে নেওয়া যাক।
ওয়ার্ডপ্রেসের অগ্রদূত হিসেবে সবার প্রথমে b2/cafelog বা b2 বা cafelog নামটি আসে। ২০০৩ সালের মে মাস পর্যন্ত এই cafelog প্রায় ২ হাজার ব্লগে ইন্সটল করা হয়। এটি Michel Valdrighi নামক ডেভেলপার PHP এবং MySQL দ্বারা ডেভেলপ করেছিলেন। এই Michel Valdrighi পরবর্তীতে ওয়ার্ডপ্রেসের প্রধান ডেভেলপার হিসেবে অবদান রাখা শুরু করেন।
২০০৩ সালে Matt Mullenweg এবং Mike Little সেই b2 এর ফোর্ক হিসেবে ওয়ার্ডপ্রেসের ডেভেলপমেন্ট শুরু করেন।আপনি চাইলে ওয়ার্ডপ্রেসে (WordPress.com) আপনার একটি ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন সম্পুর্ণ ফ্রিতে। আপনি এটিকে আপনার নিজস্ব সার্ভারেও ইন্সটল করতে পারবেন, সম্পুর্ন বিনামুল্যে।
ওয়ার্ডপ্রেসের কাজকে আরো সহজ করার জন্য ওয়ার্ডপ্রেস ডিরেক্টরীতে রয়েছে প্রায় সাড়ে ৭ হাজারের ও বেশী থিম ও প্রায় ৫৬ হাজারের বেশি ফ্রি ও ফ্রিমিয়াম প্লাগইন। ওয়ার্ডপ্রেস ডিরেক্টরীর বাইরে কতো সংখ্যক থিম ও প্লাগইন রয়েছে তার সঠিক সংখ্যা অনুমানের উপর নির্ভরশীল।
প্লাগইনের কথা বলতে গেলে একটি প্লাগইনের কথা বলতেই হয়, তা হলো WooCommerce (উকমার্স) নামক প্লাগইন। এটি ওয়ার্ডপ্রেসে ই-কমার্স তৈরীর জন্য ব্যবহার করা সবচেয়ে জনপ্রিয় একটি ওপেন সোর্স প্লাগইন।
WooThemes এর কিছু থিম ডেভেলপার গণ Mike Jolley এবং James Koster এর সাহায্যে WooCommerce ডেভেলপ করেন। Mike Jolley এবং James Koster ওয়ার্ডপ্রেস তৈরী করেন Jigoshop নামক একটি ই-কমার্সকে ফোর্ক করে। এটি প্রথম প্রকাশ পায় ২০১৪ এ আগষ্টে। ওয়ার্ডপ্রেসের পরিচালক সংস্থা Automattic Inc. ২০১৫ সালের মে মাসে WooThemes এবং WooCommerce উভয় কে নিয়ে নেয়।
বর্তমানে WooCommerce দ্বারা ওয়েবের প্রায় ১০.৮% ই-কমার্স সাইট পরিচালনা করা হচ্ছে। ওয়ার্ডপ্রেসের মতোই এটি সম্পুর্ন বিনামুল্যে ব্যবহার করতে পারবেন।
নোটঃ ব্যবহৃত সংক্ষিপ্ত কিছু শব্দের পুর্ণরূপ
এইখানে উল্লেখিত সবকয়টি সিএমএস সফটওয়্যার ওপেন সোর্স ও সিএমএস মার্কেট শেয়ারের সিংহভাগ দখল করে রয়েছে। মার্কেট শেয়ারের যে স্ট্যাটিসটিকস আমরা দেখিয়েছি তা মে, ২০২০ পর্যন্ত আপডেট তথ্য থেকে নেওয়া হয়েছে। এছাড়াও কিছু সিএমএস রয়েছে যা ওপেন সোর্স নয় এবং তাদের মার্কেট শেয়ার নগন্য।
সিএমএস সম্পর্কে আপনাদের কোন পরামর্শ থাকলে অথবা এই প্রকাশনায় কোন সংশোধন থাকলে নিশ্চিন্তে কমেন্ট করতে পারেন। আমরা তা যোগ করার চেষ্টা করব। এছাড়াও পরবর্তীতে কোন বিষয়ে আপনারা জানতে চান তা আমাদেরকে জানাতে পারেন।
এই লেখাটি সম্পাদনা করা হয়েছে মে ২৩, ২০২০ ৪:৩৫ পূর্বাহ্ন
প্রোগ্রামিং শুরু করার আগে একটি প্রচলিত লাইন যা প্রায় সকল বিগিনারদের শুনতে হয়- "প্রোগ্রামিং খুব…
ডেনো কি? ডেনো হচ্ছে জাভাস্ক্রিপ্ট ও টাইপস্ক্রিপ্টের একটি সিকিউর রানটাইম, এটি জাভাস্ক্রীপ্টের V8 ইঞ্জিন এবং…
অনেকেরই ধারণা ইন্টারনেট মানে একটি ম্যাজিকেল ক্লাউড যা আমাদের পছন্দের ওয়েবসাইট, অনলাইন শপ এবং অন্তহীন…
ওয়েবের ৭৮.৯% ওয়েবসাইটই পিএইচপি তে রান হওয়া স্বত্বেও এটি ভবিষ্যতের ইকোসিস্টেমের সাথে যাচ্ছেনা। বিশেষ করে…
আমরা প্রত্যেকেই কম বেশি বিভিন্ন প্রয়োজনে সফটওয়্যার, ওয়েবসাইট এবং ওয়েব অ্যাপ ব্যবহার করে থাকি। এসকল…
ম্যালওয়্যার! বর্তমান সময়ে আসলেই একটি ভয়ের বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। বড় টেক কোম্পানী থেকে ছোট পার্সোনাল…